জেলার নাম : কিশোরগঞ্জ
প্রকল্পের নাম : মৌলিক সাক্ষরতা প্রকল্প (৬৪ জেলা)
প্রকল্প মেয়াদ : ৬ মাস (প্রতি ফেইজ)
অর্থের উৎস : জিওবি
৫.ভবষ্যিৎ পরকিল্পনা:
সাক্ষরতার হার বৃদ্ধরি জন্য বভিন্নি র্কমসূচি গ্রহণ। উপানুষ্ঠানকি শক্ষিা আইন ২০১৪ এর আলোকে র্বোড গঠন পূর্বক বোর্ডের পূর্ণ কার্র্যক্রম চালু করা। শক্ষিার সুযোগ বঞ্চতি জনগোষ্ঠকিে সাক্ষরজ্ঞানদান করা ও নব্যসাক্ষরদরে জীবনব্যাপী শক্ষিার সুযোগ সৃষ্টি করা। কারগিরি ও বৃত্তমিূলক প্রশক্ষিণরে মাধ্যমে জীবকিায়ন ও দক্ষ মানবসম্পদে পরণিত করে তাদরেকে আত্ম-র্কমসংস্থানরে যোগ্যতা সৃষ্টি করা।বদ্যিালয় বহর্ভিূত ও ঝরে পড়া শশিুদরে শক্ষিার বকিল্প সুযোগ সৃষ্টি করা। আগামী অর্থ বছরে বাসÍবায়নের জন্য বিএলপি প্রকল্প (৬৪জেলা) এর আওতায় কিশোরগঞ্জ জেলার অষ্টগ্রাম উপজেলায় ৩০০(তিনশত)টি শিক্ষা কেন্দ্র চালু করা হবে যার মাধ্যমে ১৮০০০ জন (১৫-৪৫ বয়সী) নারী পুরুষকে সাক্ষরতা প্রদান করা হবে।তাছাড়াও মিঠামইন,ইটনা,নিকলী,তাড়াইল ও করিমগঞ্জ উপজেলায় পর্যায়ক্রমে শিক্ষা কেন্দ্র চালু করা হবে। ইতিমধ্যেই প্রকল্পের ইও আই প্রক্রিয়া সমাপ্ত হয়েছে। প্রকল্পে এনজিও নির্বাচনের নিমিত্ত আর এফ পি প্রদানের পর জরিপের মাধ্যমে শিক্ষার্থী ,শিক্ষক ও কন্দ্রেঘর নির্বাচন করা হবে। মাস্টার ট্রেইনারদের মাধ্যমে সুপারভাইজার ও শিক্ষকদের বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মসূচি চালু করা হবে। প্রতিটি কেন্দ্রের প্রতিটি শিফটের জন্য ৩০জন করে শিক্ষার্থী নির্বাচন করা হবে। প্রতিটি শিফটের জন্য একজন করে শিক্ষক এবং প্রতি ১৫টি কেন্দ্রের জন্য একজন করে সুপারভাইজার নির্বাচন করা হবে। প্রতি দুইটি শিফটের জন্য একটি ঘর তৈরি/নির্ধারণ করা হবে। নির্বাচিত মাস্টার ট্রেইনারের মাধ্যমে সুপারভাইজার ও শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ দেয়া হবে। নির্বাচিত উপজেলার সকল কেন্দ্র একযোগে চালু হবে। ছয়মাস ব্যাপী পাঠদান চলবে। পাঠদান শেষে শিক্ষার্থীদের মুল্যায়ন করা হবে।
প্রকল্পের উদ্দেশ্য : জেলার ১৫ থেকে ৪৫ বছর বয়সী নিরক্ষর জনগোষ্ঠীকে জীবনদক্ষতা ভিত্তিক মৌলিক সাক্ষরতা প্রদান করা;
জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে “ সবার জন্য শিক্ষা”র লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের প্রেক্ষাপটে প্রণীত“জাতীয় কর্মপরিকল্পনা-২” এবং “ষষ্ঠ পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা”-এর লক্ষ্যমাত্রা অর্জনসহ দেশ থেকে নিরক্ষরতা দূরীকরণে অবদান রাখা;
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস